সুত্র বয়টার্সঃ গত শনিবার এক টুইট বার্তার টেক জায়ান্ট আলফাবেট গুগল মালিকানাধীন সংস্থা জানান বর্তমানে রাশিয়ার মিডিয়া চ্যানেলগুলি সাময়িক ভাবে গুগল ,ফেসবুক থেকে মনিটাইজ বন্ধ থাকবে।
ইউক্রেনে রাশিয়া আগ্রাসনের পর এর আগেও ফেসবুক এই পদক্ষেপ নিয়েছিলো। রাশিয়া ইউক্রেনের পরিস্থিতি উল্লেখ করে ইউটিউ ইউনিট বলেছেন প্রথমে রাশিয়ার সরকারী নিউজ চ্যানেল গুলি থেকে তাদের বিজ্ঞাপন প্রচার সরিয়ে নিয়েছে।
গুগলের মুখপাত্র মাইকেল অ্যাসিম্যান বলেন রাশিয়ান মিডিয়াগুলি গুগল টুল এডের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন কিনতে এবং গুগল সার্চ ও জিমেলের মতো পরিষেবা গুলি বন্ধ করে দিয়েছে। এ বিষয়ে তারা সক্রিয় এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করে আরো সক্রিয় হতে পারে বলেছেন।
এর আগে ইউরোপিও ইউনিয়ন কয়েকটি প্রতিষ্টানের ব্যক্তিসহ প্রধানের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন।
রুশ প্রোপাগান্ড ছড়ানোর প্রধান ব্যক্তি হিসাবে তাকে উল্লেখ করেন ইউরোপিও ইউনিয়ন।
এদিকে ২৫ ফেব্রুয়ারি ফেসবুকের মুল প্রতিষ্টান মেটাভার্স ঘোষনা দিয়েছেন। রাশিয়ার বাষ্ট্রীয় মিডিয়াকে মেটার যেকোনো জায়গায় ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন প্রচার বাধা দিছে।
ন্যাটো সংস্থা নিয়ে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে একটি সংঘাতে সৃষ্টি হয়। এতে ন্যাটো ভুক্ত কয়েকটি শক্তিশালি রাষ্ট্র প্রধান সদস্য রাষ্ট্র হিসাবে স্থান পেলেও ইউক্রেন তাদের দলে থাকার জন্য চেষ্টা করে যাচ্চে।
ইউক্রেন রাশিয়ার সমকক্ষ হয়ে দলে অবস্থান করবে এবং পারমানবিক ব্যবহারে অনুমতি পাবে এটা কোনো মতেই রাশিয়া মেনে নিতে পারছে না।
এর জেরে রাশিয়া ইউক্রেনের একটি সীমান্ত এলাকা নিয়ে দ্বন্দের সৃষ্টি করে যাতে পূর্বকালীন ক্ষোভের প্রতিশোধ টা এভাবে নিতে পারে।
সারা বিশ্বে রাশিয়ার এই যুদ্ধ ক্ষোভ প্রকাশ করলেও যুদ্ধের গতি আরো বেড়ে চলছে। ভারত এবং আমেরিকা দুই দলকে আলোচনা সব কিছু মিটমাট করে শান্তি প্রতিষ্টা করতে বলেন।
এক সুত্র জানা যায় আমেরিকা ইউক্রেনের হয়ে সরাসরি সশস্ত্র যুদ্ধে অংশগ্রহ করতে না পারলেও তাতের ভিডিও বানিজ্য এক বড় ধরনের ইনকাম প্লাটফর্ম বন্ধ করে দেয়। এবং ইউক্রেনের উপর আমেরিকার সহয়তার হাত রয়েছে।
এই ক্ষোভে রাশিয়া ইউক্রেনের সাথে যুদ্ধ আরো জোড়ালে করে যাচ্চে।